সূর্যমুখী এক ধরনের একবর্ষী ফুলগাছ। এই বীজে রয়েছে খনিজ পদার্থ,ভিটামিন ও প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড।কোলেস্টেরলের মাত্রা অত্যন্ত কম থাকায় হৃদরোগীর জন্য বেশ কার্যকর। ভিটামিন এ, ডি ও ই রয়েছে। উন্নতমানের ভিটামিন- ই যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে।
খেলে অস্টিওআর্থারাইটিস,অ্যাজমা ও বাতরোগ নিরাময় হয়। হাড়ের সুস্থতার জন্য ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম দুটোই খুব জরুরি।
খনিজ পদার্থের খুব ভালো উৎস,তাই এটি সুস্থ হাড় গঠনে সহায়তা করে। উচ্চমানের ফাইটোস্টেরল ও লিগন্যানস যা ক্যান্সার কোষ তৈরি হতে দেয় না। ভিটামিন বি-৬ যা মাথার ত্বকে অক্সিজেন সরবরাহ করে। চুল পড়া কমে ও স্বাস্থ্য উজ্জ্বল নতুন চুল জন্মায়।ম্যাগনেশিয়াম শরীরের অতিরিক্ত ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে স্নায়ুতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করাতে সাহায্য করে দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল দূর করে হৃদপিণ্ডকে ভালো রাখে।
সূর্যমুখী তেলের উপকারিতা হাড়ের জোড়ায় ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক আলসার, দেহের চামড়ায় জ্বালা-পোড়া, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ সারিয়ে তুলতে সূর্যমুখীর তেল খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশক্তি থাকায় সূর্যমুখী বীজের তেল দুর্বলতা কাটাতে কার্যকরী। সেইসঙ্গে দেহের কার্যক্ষমতা বাড়াতে এবং দীর্ঘদিন কর্মক্ষম রাখতেও সূর্যমুখীর ভূমিকা অনন্য।
সূর্যমুখী তেলে থাকা ম্যাগনেসিয়াম উপাদান মানসিক চাপ দূর করে। মাইগ্রেনের সমস্যা এবং মস্তিষ্ককে শান্ত রাখতে সাহায্য করে এই তেল।