ড. রিপন হোড়। এলজিইডির সিনিয়র প্রকৌশলী। মুসলিম বিশ্বের ওআইসিভুক্ত দেশের তরুণ গবেষক ও বিজ্ঞানীদের গবেষণার সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। সম্প্রতি, তিনি ভূমিকম্প সহনশীল সড়ক বা মহাসড়ক নির্মাণে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে ওআইসির কেএএনএস সায়েন্টিফিক প্রতিযোগিতায় সম্মানিত ডিপ্লোমা পুরস্কার লাভ করেছেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে ভারত ও পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি দেশকে টপকে বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও ইরানের মোট ২০ জনকে সম্মানিত ডিপ্লোমা পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
দা নলেজ অ্যাপ্লিকেশন অ্যান্ড নোসন ফর সোসাইটি (কেএএনএস) প্রতিযোগিতা মুসলিম বিশ্বের ওআইসিভুক্ত দেশের তরুণ গবেষক ও বিজ্ঞানীদের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা। যা মর্যাদাপূর্ণ মোস্তফা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফাউন্ডেশন আয়োজন করে। এতে ২৫টি দেশের ৬৫৮টি উদ্ভাবন জমা পড়ে। সেই উদ্ভাবনগুলো পৃথিবীর বিখ্যাত গবেষক ও বিজ্ঞানী পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করে ১৭টি উদ্ভাবনকে চূড়ান্ত পর্বের জন্য মনোনয়ন দেন। যার মধ্যে রিপন হোড়ের উদ্ভাবন ছিল অন্যতম।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ভূমিকম্প সহনশীল সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে মোস্তফা সায়েন্স ও প্রযুক্তি ফাউন্ডেশন কর্তৃক ওআইসিভুক্ত দেশের কেএএলএস সায়েন্টিফিক পুরস্কারের চূড়ান্ত পর্বে সম্মানিত ডিপ্লোমা পুরস্কার লাভ করেন গবেষক ডক্টর রিপন হোড়। নলেজ এ্যাপ্লিকেশন এ্যান্ড নোটেশন ফর সোসাইটি প্রতিযোগিতা মুসলিম বিশ্বের ওআইসিভুক্ত দেশের তরুণ গবেষক ও বিজ্ঞানীদের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা, যা মর্যাদাপূর্ণ মোস্তফা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফাউন্ডেশন আয়োজন করে। এতে ২৫টি দেশ যেমন-বাংলাদেশ, তুর্কি, ইরান,ভিয়েতনাম, ইয়েমেন, ভারত, কেনিয়া, রাশিয়া, ওমান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য দেশের ৬৫৮টি উদ্ভাবন জমা পড়ে।
ওই সব উদ্ভাবন দুটি ধাপে গত এক বছরে পৃথিবীর বিখ্যাত গবেষক ও বিজ্ঞানীরা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই-বাছাই করে সেরা ২০টি উদ্ভাবনকে উপস্থাপনার জন্য ইরানে আমন্ত্রণ জানানো হয়।