বান্দরবানের রুমা উপজেলার সীমান্তবর্তী দুর্গম এলাকায় বম পার্টি (তথাকথিত কেএনএ) এর একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে অভিযান পরিচালনা করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, এসময় অস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের সামরিক সরঞ্জাম উদ্ধার করছে সেনাবাহিনী। আজ বুধবার
দীর্ঘ এক দশক পর বান্দরবানের ফুটবলে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনল সেনা রিজিয়ন কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা–২০২৫। সেনা ও সিভিল প্রশাসনের যৌথ সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত এ টুর্নামেন্টের কেন্দ্রে ছিলেন রোয়াংছড়ি সাব-জোন কমান্ডার ও আয়োজক
পাহাড়ের অপার সৌন্দর্য আর বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতির সাথে এখানে বসবাস করে বহু জাতি-গোষ্ঠীর মানুষ। পার্বত্য জনপদে খেলাধুলা শুধু বিনোদনের উপকরণ নয়, বরং ভ্রাতৃত্ব,শান্তি ও সম্প্রীতির সেতুবন্ধন। তরুণ প্রজন্মের শারীরিক ও মানসিক
থানচি প্রতিনিধিঃ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা পার্বত্য জেলা বান্দরবান দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সীমান্তবর্তী এলাকা। পাহাড়, নদী, অরণ্য আর নানান জাতিগোষ্ঠীর বসবাসে এই জনপদ সমৃদ্ধ। তবে সশস্ত্র গোষ্ঠীর তৎপরতার কারণে মাঝে মাঝে
রুমা প্রতিনিধিঃ বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৬ বীর ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে আয়োজিত “রুমা জোন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫”-এর ফাইনাল খেলা অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে। আজ (২৫ আগস্ট বিকাল ৪টায়)
বান্দরবান জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের তরুণদের আরো একধাপ এগিয়ে নিতে আলীকদম উপজেলায় ৬৯ পদাতিক ব্রিগেড এর অধীনস্থ ১৬ ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট এর তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে সেনা জোন কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা- ২০২৫। বিভিন্ন
পাহাড়ি জনপদের শান্ত নীল আকাশ ও সবুজ প্রান্তরের বুকে আবারও প্রতিধ্বনিত হচ্ছে ক্রীড়ার উৎসবের সুর। কয়েকদিনের উত্তেজনাপূর্ণ প্রতিযোগিতার পর অবশেষে পৌছে গেছে প্রতীক্ষিত মুহূর্ত—রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট–২০২৫ এর ফাইনাল। জমকালো
(১৫ আগষ্ট) শুক্রবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করে আন্ত বাহিনী গণসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার সকাল ৬ খাগড়াছড়ি ঘটিকায় সিন্দুকছড়ি জোনের নেতৃত্বে খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি
“ক্রীড়াই শক্তি, ক্রীড়াই বল”— এই অনুপ্রেরণামূলক মূলমন্ত্রকে ধারণ করে পাহাড়ি জনপদে শুরু হয়েছে সেনা রিজিয়ন ফুটবল টুর্নামেন্ট। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা বান্দরবানের নীল পাহাড়,সবুজ প্রান্তর আর নদীর কোল ঘেঁষে শুরু হয়েছে
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আত্মসমর্পণকারী সাবেক কেএনএফ (কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট) সদস্যদের পরিবারের পাশে সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ও এরিয়া কমান্ডার,