শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
প্রধান সংবাদ :
আইনমন্ত্রীর প্রস্তাব নিয়ে আন্দোলনকারীরা আলোচনায় বসেছেন হল ছাড়ার নির্দেশে ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বান্দরবানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছাত্রলীগের ধাওয়া। চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী বান্দরবান জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে বেনজীরের আহমদের সম্পত্তি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে পাহাড় ধসে একজনের মৃত্যু নাইক্ষ্যংছড়িতে ঘুমন্ত স্বামীর অন্ডকোষ ব্লেড দিয়ে কেটে দিল স্ত্রী! লুট করা অস্ত্র ফেরত দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান : মানব বন্ধনে বম জনগোষ্ঠী থানচিতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত বান্দরবানে ও রয়েছে বেনজীর আহমেদের সম্পদ, দেখাশোনা করেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলাকে স্বাগত জানিয়েছে

পাহাড় কন্ঠ ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ২৫০ জন নিউজটি পড়েছেন

মিয়ানমারের অন্যতম জাতিগোষ্ঠী কারেনদের বৈশ্বিক বিভিন্ন সংগঠন দেশটির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ও আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলা দায়ের হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

ওয়ার্ল্ডওয়াইড কারেন কম্যুনিটি নামে ৪৮টি কারেন সংগঠনের একটি সম্মিলিত সংস্থা বলেছে, ‘মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর হাতে পদ্ধতিগতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হওয়া মানুষের সঙ্গে একাত্ম থাকবে কারেন জনগোষ্ঠী।

এক বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও বলেছে, এসব মামলা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতি স্পষ্ট বার্তা যে, বিচারের জাল ক্রমেই ঘনিয়ে আসছে। বার্মার সকল জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তাদের সংঘটিত অপরাধে তাদের দায়মুক্তির দিন ফুরিয়ে আসছে। এ খবর দিয়েছে মিয়ানমার টাইমস।

খবরে বলা হয়, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭ শতাংশ এই কারেন জনগোষ্ঠী। অর্থাৎ প্রায় ৫০ লাখ লোক। এদের বেশিরভাগই কায়িন অঙ্গরাজ্যে বসবাস করেন। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলীয় ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলেও তাদের বসবাস।

তবে বিদ্রোহের জেরে সেনা নৃশংসতার কারণে হাজার হাজার কারেন নিজ বাড়িঘর ছেড়ে শরণার্থী শিবিরে বসবাস করছেন। অনেকে আবার ভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন।

সেনাবাহিনীর সঙ্গে বেশ কয়েকটি কারেন সশস্ত্র গোষ্ঠীর লড়াই চলছে কয়েক দশক ধরে। শুধু কারেন জনগোষ্ঠীই নয়, অন্যান্য আরও সম্প্রদায়ের সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে সংঘাত লেগে আছে মিয়ানমারের।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়, দেশজুড়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আক্রমণ সম্পূর্ণ বন্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা সহ অন্যান্য চাপ প্রয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত চাপের মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে প্রকৃত ও অংশগ্রহণমূলক সংলাপ আয়োজনে বাধ্য করা।

প্রসঙ্গত, ১১ই নভেম্বর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া। এতে অভিযোগ করা হয়, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী যে ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে তাতে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পাড়ি জমাতে বাধ্য হয়। আগামী মাসে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে অনুষ্ঠেয় বিচারে মিয়ানমারের পক্ষে যে বিশেষজ্ঞ দল লড়বে সেখানে নেতৃত্ব দেবেন দেশটির নেতা অং সান সুচি।

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের বাইরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের কৌঁসুলিরাও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্ত করছেন। তবে এই আদালতের সংবিধি যেহেতু মিয়ানমার অনুস্বাক্ষর করেনি, সেহেতু এই তদন্তের সঙ্গে সহযোগিতা না করার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ

আজকের নামাজের সময়সুচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০৪ পূর্বাহ্ণ
  • ১২:০৮ অপরাহ্ণ
  • ১৬:৪৩ অপরাহ্ণ
  • ১৮:৪৯ অপরাহ্ণ
  • ২০:১১ অপরাহ্ণ
  • ৫:২৪ পূর্বাহ্ণ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২১
themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!