1. soccergames24@gmail.com : babul khan : babul khan
  2. 1234567889@gmail.com : Khaled Mahabub Khan Arafat : Khaled Mahabub Khan Arafat
  3. shebabslinfg@gmail.com : Babul Khan : Babul Khan
  4. mhkbkhan@gmail.com : Mahabub Hassan Khan : Mahabub Hassan Khan
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলাকে স্বাগত জানিয়েছে - paharkantho
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নাইক্ষ্যংছড়িতে সবজি ব্যাবসায়ীর লাশ মিললো খালে। নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ঘুমধুমে যুব সমাজের উদ্যোগে রাস্তা মেরামত ঘুমধুম খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের পঁচনধরা মরদেহ উদ্ধার বান্দরবানের থানচি-রুমা পর্যটক ভ্রমনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার রুমায় কৃষকের বসত বাড়িতে আগুন, সব পুড়ে ছাই বান্দরবানে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬ নেতা আটক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবকদল সদস্যসচিব আশরাফুল ফরহাদ-কে অব্যহতি সেনাবাহিনীর সহায়তায় ২ বছর পর ঘরে ফিরল বম পরিবার থানচিতে খেয়াং নারীর মৃত্যুকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ মামলাকে স্বাগত জানিয়েছে

পাহাড় কন্ঠ ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৩৪৩৭ জন নিউজটি পড়েছেন

মিয়ানমারের অন্যতম জাতিগোষ্ঠী কারেনদের বৈশ্বিক বিভিন্ন সংগঠন দেশটির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত ও আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলা দায়ের হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

ওয়ার্ল্ডওয়াইড কারেন কম্যুনিটি নামে ৪৮টি কারেন সংগঠনের একটি সম্মিলিত সংস্থা বলেছে, ‘মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর হাতে পদ্ধতিগতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের শিকার হওয়া মানুষের সঙ্গে একাত্ম থাকবে কারেন জনগোষ্ঠী।

এক বিবৃতিতে সংস্থাটি আরও বলেছে, এসব মামলা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর প্রতি স্পষ্ট বার্তা যে, বিচারের জাল ক্রমেই ঘনিয়ে আসছে। বার্মার সকল জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তাদের সংঘটিত অপরাধে তাদের দায়মুক্তির দিন ফুরিয়ে আসছে। এ খবর দিয়েছে মিয়ানমার টাইমস।

খবরে বলা হয়, মিয়ানমারের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭ শতাংশ এই কারেন জনগোষ্ঠী। অর্থাৎ প্রায় ৫০ লাখ লোক। এদের বেশিরভাগই কায়িন অঙ্গরাজ্যে বসবাস করেন। এছাড়া দক্ষিণাঞ্চলীয় ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলেও তাদের বসবাস।

তবে বিদ্রোহের জেরে সেনা নৃশংসতার কারণে হাজার হাজার কারেন নিজ বাড়িঘর ছেড়ে শরণার্থী শিবিরে বসবাস করছেন। অনেকে আবার ভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছেন।

সেনাবাহিনীর সঙ্গে বেশ কয়েকটি কারেন সশস্ত্র গোষ্ঠীর লড়াই চলছে কয়েক দশক ধরে। শুধু কারেন জনগোষ্ঠীই নয়, অন্যান্য আরও সম্প্রদায়ের সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে সংঘাত লেগে আছে মিয়ানমারের।

ওই বিবৃতিতে বলা হয়, দেশজুড়ে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আক্রমণ সম্পূর্ণ বন্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা সহ অন্যান্য চাপ প্রয়োগ করা অত্যন্ত জরুরি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত চাপের মাধ্যমে সেনাবাহিনীকে প্রকৃত ও অংশগ্রহণমূলক সংলাপ আয়োজনে বাধ্য করা।

প্রসঙ্গত, ১১ই নভেম্বর আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করে গাম্বিয়া। এতে অভিযোগ করা হয়, ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী যে ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে তাতে প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পাড়ি জমাতে বাধ্য হয়। আগামী মাসে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে অনুষ্ঠেয় বিচারে মিয়ানমারের পক্ষে যে বিশেষজ্ঞ দল লড়বে সেখানে নেতৃত্ব দেবেন দেশটির নেতা অং সান সুচি।

আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের বাইরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের কৌঁসুলিরাও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্ত করছেন। তবে এই আদালতের সংবিধি যেহেতু মিয়ানমার অনুস্বাক্ষর করেনি, সেহেতু এই তদন্তের সঙ্গে সহযোগিতা না করার ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২৫
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
jp-354c8c03daee477a362a