1. soccergames24@gmail.com : babul khan : babul khan
  2. 1234567889@gmail.com : Khaled Mahabub Khan Arafat : Khaled Mahabub Khan Arafat
  3. shebabslinfg@gmail.com : Babul Khan : Babul Khan
  4. mhkbkhan@gmail.com : Mahabub Hassan Khan : Mahabub Hassan Khan
পাকিস্তানে ২০১২ সালে গার্মেন্টস ট্র্যাজেডিতে ২ জনের মৃত্যুদণ্ড, খালাস নেতারা - paharkantho
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৯:০১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নাইক্ষ্যংছড়িতে সবজি ব্যাবসায়ীর লাশ মিললো খালে। নাইক্ষ্যংছড়িতে পুলিশের অভিযানে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ঘুমধুমে যুব সমাজের উদ্যোগে রাস্তা মেরামত ঘুমধুম খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের পঁচনধরা মরদেহ উদ্ধার বান্দরবানের থানচি-রুমা পর্যটক ভ্রমনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার রুমায় কৃষকের বসত বাড়িতে আগুন, সব পুড়ে ছাই বান্দরবানে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬ নেতা আটক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবকদল সদস্যসচিব আশরাফুল ফরহাদ-কে অব্যহতি সেনাবাহিনীর সহায়তায় ২ বছর পর ঘরে ফিরল বম পরিবার থানচিতে খেয়াং নারীর মৃত্যুকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

পাকিস্তানে ২০১২ সালে গার্মেন্টস ট্র্যাজেডিতে ২ জনের মৃত্যুদণ্ড, খালাস নেতারা

পাহাড় কন্ঠ ডেস্কঃ
  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩১০২৪ জন নিউজটি পড়েছেন
পাকিস্তানের ইতিহাসে ভয়াবহতম শিল্প ট্র্যাজেডি বলা হয় ২০১২ সালে বলদিয়া শহরের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে অগ্নিকাণ্ডকে। ওই ঘটনায় আগুনে পুড়ে মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছিল ২৬০ জনেরও বেশি শ্রমিকের।
টানা আট বছর বিচারপ্রক্রিয়া শেষে গার্মেন্টেসের সেই অগ্নিকাণ্ডকে দুর্ঘটনা নয়, ইচ্ছাকৃত সহিংসতা বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এ ঘটনায় দোষী দুইজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন করাচির সন্ত্রাসবিরোধী একটি আদালত।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের তথ্যমতে, ২০১২ সালের ১১ সেপ্টেম্বর আগুন লেগেছিল আলি এন্টারপ্রাইজ গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির একটি বহুতল ভবনে। এসময় অন্তত ২৬৪ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারান। এদের মধ্যে ১৭ জনের দেহ এত বেশি পুড়ে গিয়েছিল যে তাদের আর শনাক্ত করাই সম্ভব হয়নি।

ফ্যাক্টরি মালিক ২৫ কোটি রুপি ‘প্রোটেকশন মানি’ না দেয়ায় এমকিউএমের করাচি তানজিমি কমিটির তৎকালীন প্রধান হাম্মাদ সিদ্দিকীর নির্দেশে অভিযুক্তরা বহুতল ভবনটিতে আগুন ধরিয়ে দেন বলে অভিযোগ করা হয়েছিল।

বর্বরোচিত এ ঘটনার স্বঘোষিত অপরাধী হাম্মাদ এবং ব্যবসায়ী আলি হাসান কাদরি বিদেশে পালিয়ে রয়েছেন বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার জুবাইর ওরফে চার্য এবং রেহমান ওরফে ভোলাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী আদালত। অগ্নিসংযোগে সহযোগিতার অভিযোগে সাজা দেয়া হয়েছে চার দারোয়ানকেও।

তবে আসামিদের মধ্যে প্রভাবশালী রউফ সিদ্দিকী, ইকবাল আদিল খানুম এবং আব্দুল সাত্তার খানকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। শুরু থেকেই অবশ্য এসব ব্যক্তি নিজেদের নির্দোষ দাবি করছিলেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২৫
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
jp-354c8c03daee477a362a