নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার ৪নং নোয়াপতং ইউনিয়নের ৩৪৫নং নোয়াপতং মৌজা ও ৩৪৪নং খক্ষ্যং মৌজার হেডম্যান দায়িত্বের পাশাপাশি আরো একটি মৌজা দায়িত্ব পেলেন হেডম্যান মিচিং মারমা। দুই মৌজায় এক সাথে নিয়োগ পাওয়ার পর এলাকার গ্রাম প্রধান কারবারীসহ সাধারণ জনগণকে সাথে নিয়ে পৃথকভাবে বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি ও রোয়াংছড়ি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো.আব্দুল্লাহ আল মামুনের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন তিনি।
রোয়াংছড়ি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো.আব্দুল্লাহ আল মামুনের সাথে সাক্ষাৎকালে।
সোমবার (৩ মার্চ) সাক্ষাতের সময় সঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন থলি পাড়া কারবারী ক্যয়মং মারমা,নারাইম্রং পাড়া কারবারী য়ংহ্লাচিং মারমা,খক্ষ্যং পাড়া কারবারী মংচিংথুই মারমা, হেডম্যানের একান্ত সহকারী শৈসাপ্রু মারমা,থুইচিং মারমা,লোওয়াইচিং প্রু মারমাসহ আরো অনেকে।
সাক্ষাত শেষে বের হয়ে স্থানীয় মৌজাবাসিরা সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বলেন দীর্ঘ দিন মৌজার হেডম্যান না থাকায় আমাদের মধ্যে অনেক কাজের সমস্যা পোহাতে হচ্ছে। ছেলে ও মেয়েদের স্থানীয় বাসিন্দা হিসেবে বোমাং সার্কেল চীফ সনদ ও ডিসি সনদ নিতে মৌজার হেডম্যানের সনদ প্রয়োজন হয়। তাই হেডম্যান সনদ না পেলে আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। এসময় হেডম্যান মিচিং মারমা বলেন আমি ৩৪৫নং নোয়াপতং মৌজার হেডম্যান নিয়োগ পাওয়ার পর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি। তিনি আরো বলেন ৩৪৪নং খক্ষ্যং মৌজাতে হেডম্যান পদ নিয়ে ঝামেলা হওয়ার কারণে গত ২৭ মার্চ বৃহস্পতিবার সে মৌজা আমাকে দায়িত্ব পালনে অর্পিত করেন। তাই আমি চেষ্টা করব, যেন নিষ্ঠার সাথে সরকার অর্পিত দায়িত্বে সুষ্ঠুভাবে পালন করা আশ্বাস ব্যক্ত করেন তিনি।