1. soccergames24@gmail.com : babul khan : babul khan
  2. paharkantho2024@gmail.com : Sm Nasim : Sm Nasim
  3. 1234567889@gmail.com : Khaled Mahabub Khan Arafat : Khaled Mahabub Khan Arafat
  4. shebabslinfg@gmail.com : Babul Khan : Babul Khan
  5. mhkbkhan@gmail.com : Mahabub Hassan Khan : Mahabub Hassan Khan
আলমগীর সিকদার হত্যা মামলার ৬ বছর পর প্রধান আসামীর আত্মসমর্পণ, কারাগারে পাঠালেন বিচারক - paharkantho
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
রোয়াংছড়িতে ইজিবাইক চালক হত্যার রহস্য উদঘাটন বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসার উদ্যোগ আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য কে এস মং-এর বান্দরবানে এনসিপি প্রধান সমন্বয়কের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি-অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নে একসাথে কাজের আহ্বান হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার বান্দরবানে কর্মরত সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে পাহাড়কণ্ঠের বর্ষপূর্তি পালিত মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমার ৮৬ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রুমায় টোল ট্যাক্স বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন বান্দরবান মারমা বাজারে অবৈধ টোল-ট্যাক্স আদায় বন্ধে মাঠে নেমেছে জেলা পরিষদ বান্দরবান মারমা বাজারে অবৈধ টোল-ট্যাক্স আদায় বন্ধের দাবি বান্দরবানে পুলিশ সদস্যের আত্মহত্যার চেষ্টা, মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

Registration link:https://sports-bangla.com/event/bandarban-hill-half-marathon-2025

আলমগীর সিকদার হত্যা মামলার ৬ বছর পর প্রধান আসামীর আত্মসমর্পণ, কারাগারে পাঠালেন বিচারক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৩১৪২ জন নিউজটি পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বান্দরবানের লামা উপজেলার সরই ইউনিয়ন আলমগীর সিকদার হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামি মোহাম্মদ সেলিম উদ্দীনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রবিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে বান্দরবান জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জামিউল হায়দার এ আদেশ দেন।

আসামি মো. সেলিম উদ্দীন লোহাগাড়া রসিদারপাড়া এলাকার সৈয়দুর রহমানের ছেলে।

মামলার সূত্রে জানা যায়, জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০১৯ সালের ২৩ জুলাই রাত সাড়ে ১০টার দিকে আলমগীর সিকদারকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। নিজের মুরগির খামার থেকে ফেরার পথে সরই পুলাং পাড়ার একটি রাবার বাগানে পৌঁছালে সেলিম উদ্দীনসহ সহযোগীরা তাকে ধারালো দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।

ঘটনার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুই আসামি সায়মন ত্রিপুরা ও বীর বাহাদুর ত্রিপুরাকে গ্রেফতার করে। তারা আদালতে ১৬৪ ধারার জবানবন্দিতে স্বীকার করেন যে, আলমগীর সিকদার হত্যার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে সেলিম উদ্দীন, জয়নাল আবেদীন ভেট্টু এবং জমির উদ্দীনের সরাসরি সম্পৃক্ততা ছিল।

এ ছাড়া পুলিশ তদন্তে হত্যার আগের দিন বিভিন্ন স্থানে সেলিম উদ্দীনের উপস্থিতির সিসিটিভি ফুটেজ, লোহাগাড়ার আবাসিক হোটেলে অবস্থান ও মামনি হাসপাতালে যাওয়া-আসার ফুটেজ সংগ্রহ করে। এমনকি হত্যার কাজে ব্যবহৃত দা যে কামারের কাছ থেকে কেনা হয়েছিল, তিনিও পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দেন।

দীর্ঘ প্রায় ছয় বছর পলাতক থাকার পর সেলিম উদ্দীন রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। তবে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর আলমগীর চৌধুরী বলেন,“২০১৯ সালের এই হত্যা মামলা বান্দরবান জেলার একটি চাঞ্চল্যকর মামলা ছিল। প্রধান পরিকল্পনাকারী ও নির্দেশদাতা সেলিম উদ্দীন আজ আত্মসমর্পণ করলেও আদালত জামিন না দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।”

আরো পড়ুন→থানচিতে বিজিবি’র বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা ক্যাম্পেইন

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ

call now: 01872-699800

© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২৫
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
jp-354c8c03daee477a362a