১৯৭১ সালের আজকের এইদিনে পাকিস্থানের সৈরাচারী শাসন থেকে বাংলাদেশ কে মুক্তি দিয়ে স্বাধীনতার মুখ দেখিয়েছিলেন মহান মুক্তিযোদ্ধারা, তারপর থেকে ১৬ডিসেম্বর এর দিন সারাবাংলায় স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর বান্দরবান জেলা শাখার আয়োজনে আজ সোমবার সকাল ৮ ঘটিকায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বান্দরবান জেলা কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে বিজয় দিবস উপলক্ষে পুষ্পু প্রধানের মাধ্যমে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। শেষে মিছিল নিয়ে স্লোগানের তালে তালে জেলা সদরের এর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে বিএনপির বান্দরবান জেলা কার্যালয়ে উপস্থিত হয় দলটির নেতা কর্মীরা,সেখানে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বান্দরবান জেলা সহ-সভাপতি সাশৈপ্রু এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভার।
উক্ত সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর বান্দরবান জেলার সিনিয়র সহ সভাপতি অধ্যাপক ওসমান গণি, এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর বান্দরবান জেলার সহ-সভাপতি মজিবুর রশিদ, বান্দরবান জেলা মহিলাদলের সভানেত্রী মিসেস কাজী নিরুতাজ বেগম, সিনিয়র সহ-সভাপতি উম্মে কুলসুম নিলা, বান্দরবান জেলা শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তাহের সওদাগর,বান্দরবান জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক অলী হায়দার বাবলু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আশরাফুর রহমান, বান্দরবান জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি সাবিকুর রহমান জুয়েল প্রমুখ।
এসময় প্রধান অথিতির বক্তব্যে বিএনপির বান্দরবান জেলার সিনিয়র সহ-সভাপতি অধ্যাপক ওসমান গণি বলেন,“ শহীদ জিয়াউর রহমান একজন সাহসী নেতা ছিলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা যখন আসে তখন আওয়ামীলীগের নেতারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছিলেন, কিন্তু শহীদ মেজর জিয়াউর রহমান মৃত্যুর ভয় কে তোয়াক্কা না করে চট্রগ্রাম থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রধান করেন, তার নেতৃতে আমরাও প্রস্তুত ছিলাম যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার জন্যে,বাংলার স্বাধীনতায় শহীদ জিয়াউর রহমানের অবদান অসীম।
আরো পড়ুন >>>আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের অপতৎপরতার রোধে গ্রেফতারে অভিযান জোরদারের সিদ্ধান্ত