শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বান্দরবানে গৃহবধুকে গলাকেটে হত্যা সেনাবাহিনীর সহায়তায় নিজ গ্রামে ফিরলো কেএনএফ এর অত্যাচারে পালিয়ে যাওয়ার বম পরিবার পার্বত্য জেলা বান্দরবানে ছয় দিনে তিন ধর্ষণ নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবির ধারাবাহিক অভিযানে  ১৯ লক্ষ টাকার বার্মিজ গরু ও সুপারি জব্দ মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র সংগঠন আরসার প্রধানসহ ১০ জন গ্রেপ্তার সীমান্তে থেমে নেই বিজিবির কঠোর অভিযান,গরুসহ ১১ লক্ষ টাকার পণ্য জব্দে চোরাচালানিরা আতংকে শৈশব থেকে সংগ্রামে বড় হওয়া উথোয়াইয়ই মারমার উদ্যোগে দুর্গম পাহাড়ে স্কুল প্রতিষ্ঠা দুর্গম পাহাড়ের বম জনগোষ্ঠী পেলো সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প বান্দরবানে নারীদের আত্মরক্ষায় YDSB এর বিশেষ ওয়ার্কশপের আয়োজন। নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে পৃথক অভিযান ১১ টি বার্মিজ গরুসহ ১৯ লক্ষ টাকার বিভিন্ন পণ্য জব্দ
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

কক্সবাজারে পর্যটকের ভিড় অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ পর্যটকদের

আরাফাত খাঁন
  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩১৪৬৫ জন নিউজটি পড়েছেন

নিজস্ব  প্রতিবেদক:ক্সবাজার শীতের শেষে সপ্তাহিক ছুটির দিনে কয়েক লাখ পর্যটকের সমাগম হয়েছে। পর্যটকদের ভিড় বাড়লেই হোটেল-মোটেলে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও রেস্তোরাঁয় বেশি দামে খাবার বিক্রি হয়। প্রতিটি হোটেলের ভাড়া (নরমাল) সর্বনিম্ন সাড়ে পাঁচ হাজারে কিছু হোটেলের ভাড়া ৯ থেকে ১২ হাজার পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে।হোটেল ভাড়ার কোনো তালিকা না থাকায় অনিয়ম করছে পর্যটন ব্যবসায় জড়িত সংশ্লিষ্ট’রা

সপ্তাহিক ছুটিতে কক্সবাজারে ঘুরতে আসা পর্যটকরা এমন পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ব্যবসায়ীদের এমন আচরণে পর্যটন শিল্পে বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে শঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হোটেল-মোটেলে নির্ধারিত ভাড়ার চার্ট রাখার নিয়ম থাকলেও কোনো হোটেলেই তা নেই। হোটেল লজ, গ্যালাক্সি, বিচওয়ে, বিচ রিসোর্ট, হোয়াইট অর্কিডসহ বেশ কয়েকটি হোটেলে ঘুরে দেখা গেছে, ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাদের কোনো রুমই খালি নেই। আর এসব হোটেলে প্রতিটি রুম (নরমাল) সাড়ে ৪ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকায় ভাড়া হয়েছে।

কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার জানান, বৃহস্পতিবার রাত থেকে সব হোটেলের রুম বুকিং। তাই পর্যটকরা রুম পাচ্ছেন না।অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, সেটি আমার জানা নেই। তবে কিছু অসাধু ব্যাবয়াসী নিচ্ছে।

বেড়াতে আসা পর্যটকদের সাথে বলে জানা যায়, কোথাও রুম খালি নেই। যেসব রুম খালি আছে সেগুলো কোনো মানের না। রুমগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। হোটেলের রুম ভাড়া নিতে গেলে প্রতি রুম সাড়ে আট হাজার চায়।একদিনের জন্য নাকি রুম ভাড়া দিতে মালিকপক্ষ নিষেধ করছে। রুমগুলো দেখে মনে হলো এটি সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা হবে। পর্যটক বেশি আসায় হোটেল ব্যাবসায়ীরা এমন আচারণ করছে। অনেক পর্যটক হোটেলে রুম না পেয়ে সড়কের পাশে সময় পার করছেন।

এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, রুম ভাড়া বেশি নেওয়ার অভিযোগটি আমরা অনুসন্ধান করে ব্যবস্থা নিচ্ছি। পর্যটক হয়রানি হলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২১
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!