1. soccergames24@gmail.com : babul khan : babul khan
  2. paharkantho2024@gmail.com : Sm Nasim : Sm Nasim
  3. 1234567889@gmail.com : Khaled Mahabub Khan Arafat : Khaled Mahabub Khan Arafat
  4. shebabslinfg@gmail.com : Babul Khan : Babul Khan
  5. mhkbkhan@gmail.com : Mahabub Hassan Khan : Mahabub Hassan Khan
জেএমবির শীর্ষ নেতা বোমারু মিজান  গ্রেফতার - paharkantho
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বান্দরবানে সাংবাদিকদের সথে এনসিপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে নাইক্ষ্যংছড়িতে র‌্যালি–সমাবেশ থানচিতে নতুন বাস টার্মিনাল চালু যাত্রীসেবার নতুন সম্ভাবনা বাস্তবায়নের দাবি নিয়ে বান্দরবানে পার্বত্য চুক্তির ২৮তম বর্ষপূর্তি পালন রুমায় সহকারী শিক্ষা অফিসারের দুই পদ শূন্য: তদারকি–শৃঙ্খলায় স্থবিরতা রুমায় দুলাচান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক অনুপস্থিত, পাঠদানে অনিয়মের অভিযোগ রেইচা আর্মি চেকপোস্টে সেনাবাহিনী কর্তৃক ৬ রোহিঙ্গা আটক থানচিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা বান্দরবানের থানচিতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত বান্দরবানে আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদযাপন
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

জেএমবির শীর্ষ নেতা বোমারু মিজান  গ্রেফতার

অনলাইন ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ মঙ্গলবার, ৭ আগস্ট, ২০১৮

নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির শীর্ষ নেতা মিজান ওরফে জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজানকে ভারতে গ্রেফতার করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার ভারতের বেঙ্গালুরু শহরের এক গোপন আস্তানা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ভারতের জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা-এনআইএ।

এছাড়া সংস্থাটি কেরালা থেকে গত ৩ আগস্ট আব্দুল করিম ওরফে ছোটা (১৯), মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে শাহিন ওরফে তুহিনকে (৩৭) আটক করেছে।

গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে বোমা তৈরির সার্কিট, বিস্ফোরক, ডায়াগ্রাম, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার এনআইএর এক বিবৃতির বরাতে এ খবর জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টার দিকে ময়মনসিংয়ের ত্রিশালে প্রিজন ভ্যানে বোমা মেরে ও গুলি করে আরও দুই জঙ্গির সঙ্গে বোমারু মিজানকে ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

বাকি দুই জঙ্গি ছিলেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সালাউদ্দিন সালেহীন ওরফে সানি ও রাকিব ও রাকিবুল হাসান ওরফে হাফেজ মাহমুদ।

এর মধ্যে হাফেজ মাহমুদকে ওই দিন দুপুরেই টাঙ্গাইলে স্থানীয় জনতার সহায়তায় আটক করে পুলিশ। পরে গভীর রাতে পুলিশের ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন তিনি। অন্যদিকে বোমারু মিজান ও সালেহীনের আর খুজেঁ পাওয়া যায়নি।

পরে ২০১৪ সালের ২ অক্টোবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বর্ধমান শহরের খাগড়াগড়ের একটি দোতলা বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দুই জঙ্গি নিহত এবং একজন আহত হন।

এই ঘটনার পর ভারতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ জানতে পারে, খাগড়াগড়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণের অন্যতম হোতা বোমারু মিজান। তিনি পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান নিয়ে জঙ্গি কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

পরে খাগড়াগড় মামলার আসামি হিসেবে বোমারু মিজানকে ধরতে ১০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।

এনআইএর দাবি, চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিহার রাজ্যের বুদ্ধগয়ায় হামলার মূলহোতাও বোমা মিজান।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর উগ্র বৌদ্ধরা সংখ্যালঘুদের চালানো হত্যাযজ্ঞের প্রতিশোধ নিতেই জঙ্গিরা বৌদ্ধগয়ায় হামলা চালিয়ে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এনআইএর তথ্যমতে, গত কয়েক দিনে গ্রেফতার হওয়া বোমা মিজান ও মোস্তাফিজুর রহমানের নিয়ন্ত্রণাধীন জেএমবির একদল জঙ্গি অভিযান চালিয়ে আসছে।

বোমা মিজান বিভিন্ন সময় বেঙ্গালুরুর মলাপ্পুরমের গিয়েছিলেন। সেখানে অন্যান্য অভিযুক্তদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করতেন তিনি।

call now: 01872-699800

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২৫
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
jp-354c8c03daee477a362a