নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রামুর কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের তুলাতলী গ্রামে গো খাদ্য খড়ের পাশে আব্দুল গফুর (৫৫) নামে এক ব্যাক্তির রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পরে লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আব্দুল গফুর ওই এলাকার মৃত জালাল আহমদের ছেলে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্র জানায়- শনিবার ভোর রাতে নিজ ঘর থেকে আব্দুল গফুর বের হয়। সকালে অন্যের ঘর সংলগ্ন গো খাদ্য খড়ের পাশে তাঁর রক্তাক্ত মৃতদেহ পাওয়া যায়। তাদের ধারণা বৈদ্যুতিক শক দিয়ে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে গফুরকে। রোহিঙ্গা যুবক আব্দুল হামিদ এ ঘটনায় জড়িত বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে আব্দুল গফুরের মৃতদেহ উদ্ধার করে গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা। পরে তার সুরতহাল করা হয়।
রামু থানার ওসি ইমন কান্তি চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন- পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। প্রাথমিকভাবে সুরতহালে আঘাতের কোন চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শকে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে আসলে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে। পুলিশ অপরাধীদের গ্রেপ্তারে মাঠে কাজ করছে।