পেকুয়া(কক্সবাজার)প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) পেকুয়া উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সভা ২২ সেপ্টেম্বর (বুধবার) পেকুয়ায় সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুজিব কর্ণারে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পেকুয়া উপজেলার বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এর আহবায়ক সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম হিরুর সভাপতিত্বে যুগ্ম আহবায়ক মাস্টার হানিফ চৌধুরীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শরিফ জামিল,বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক সদস্য ও বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শারমিন মোর্শেদ। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নুরতাজ আলম, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কক্সবাজার জেলার সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরী, বাপার কক্সবাজার জেলার সাধারণ সম্পাদক কলিম উদ্দিন করিম, পেকুয়ার সাবেক চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এড. কামাল হোসেন, পেকুয়া সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সরফরাজ আল নেওয়াজ চৌধুরী, জমিদার বাড়ীর সন্তান নজমুলহক চৌধুরী পুতুমিয়া, পেকুয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও পেকুয়া উপজেলা পরিবেশ আন্দোলন বাপার যুগ্ম আহবায়ক মিনহাজ উদ্দিন, আওয়ামী’লীগ নেতা ও শিক্ষক সালাহ উদ্দিনএম.এ, বাপার পেকুয়ার যুগ্ম আহবায়ক সাংবাদিক মোহাম্মদ হাশেম, ছাত্রলীগ পেকুয়ার সাবেক সভাপতি মমতাজুল ইসলাম, মানবজমিন প্রতিনিধি সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, বাপার পেকুয়ার মহিলা বিষয়ক সম্পাদক নুরতাজ নূরী। উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন, পেকুয়া উপজেলা বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপার কার্যকরী সদস্য মোহাম্মদ আলমগীর, সাংবাদিক রিয়াজ উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন জারদারী, শেখ রাসেল, সজল কান্তি নাথ,এড. জামাল হোসেন, পেকুয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আজিজ,ডিরেক্টর মোঃজাফর আলম, সাংবাদিক এইচ.এম সোহেল, সাংবাদিক মুফিজ সিকদার, বাপার মহেশখালীর সভাপতি মর্তুজা আলম ফারুক, সদরের সভাপতি এনামুলহক, বাপার কক্সবাজার এর যুগ্ম সম্পাদক জসিম উদ্দিন, টইটং ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাস্টার জয়নাল আবেদীন। এ সময় শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধি, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বক্তারা বলেছেন, পরিবেশ আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। সামাজিক আন্দোলনকে জোরদার করা না গেলে ভবিষ্যতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করাস কঠিন হবে। আমরা এখানে পেকুয়ায় এসেছি এখানকার প্রকৃতি ও পরিবেশকে রক্ষার দৃট প্রত্যয় ব্যক্ত করার জন্য। নদী, পাহাড়সহ প্রাকৃতিক পরিবেশের রক্ষার প্রত্যয়ে আমাদের এ কর্মসূচি এখান থেকে সূচিত হয়েছে। বাপার আগে এখানে কমিটি ছিলনা। আমরা শুরু করেছি মানুষের মানবিক স্বত্তা হচ্ছে প্রকৃতি। প্রকৃতির ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবেলার জন্য বাপা বাংলাদেশসহ বিশ্বেও বিভিন্ন প্রান্তে ছুটছে। আমাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য মূলত মানুষকে বাঁচতে হলে প্রকৃতিকে সংরক্ষণ করতে হবে। বক্তারা বলেন, জলবায়ুর ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবেলার পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সম্পদ সমূহকে রক্ষা করতে হবে। প্যারাবন, নদী, জলাশয়, খাল, পাহাড় ও সবুজ বেষ্টনী সংরক্ষন এবং নিশ্চয়তা বাড়াতে হবে।