শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ১১:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জিয়ার মাজারে শ্রদ্ধা: রাজনীতিতে সক্রিয় প্রত্যাবর্তনের ঘোষণা দিলেন ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন রুমায় কৃষকের বসত বাড়িতে আগুন, সব পুড়ে ছাই বান্দরবানে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬ নেতা আটক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবকদল সদস্যসচিব আশরাফুল ফরহাদ-কে অব্যহতি সেনাবাহিনীর সহায়তায় ২ বছর পর ঘরে ফিরল বম পরিবার নারীদের জন্য নিরাপদ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে: ড. হামিদুর রহমান আজাদ থানচিতে খেয়াং নারীর মৃত্যুকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ চিংমা খেয়াং হত্যাকান্ডের সঠিক বিচারের দাবীতে বান্দরবানে বিক্ষোভ বান্দরবানে পাহাড় থেকে খেয়াং নারীর লাশ উদ্ধার নাইক্ষ্যংছড়ি’র ঘুমধুম সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে এক যুবক আহত।
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

ঢামেকের করোনা ইউনিটে ৫৪ দিনে ৭৭১ জনের মৃত্যু

পাহাড় কণ্ঠ ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০
  • ৩৪৮০ জন নিউজটি পড়েছেন

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিট চালুর পর থেকে গড়ে প্রতিদিন ১৪ জন করে রোগী মারা যাচ্ছেন। করোনা ও করোনার উপসর্গ নিয়ে ৫৪ দিনে ৭৭১ জনের মৃত্যু হয়েছে

হাসপাতালের মর্গসূত্রে জানা গেছে, গত ২রা মে হাসপাতালটিতে করোনা ইউনিট চালু করার পর থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন ৭৭১ জন রোগী। যাদের মধ্যে ১৭৩ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ছিল। বাকিরা উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।

যারা মারা গেছেন তারা করোনা ইউনিটে ভর্তির ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছেন।

করোনা ইউনিটে ২২ জুন পর্যন্ত চিকিৎসা নিতে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৩৭০ জন রোগী। এরমধ্যে ১ হাজার ৩৪০ জন রোগী করোনা সংক্রমিত ছিলেন। ভর্তি রোগীর সঙ্গে মৃত্যুর পর্যালোচনায় দেখা যায় ২১ শতাংশের বেশি রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন।

এছাড়া অভিযোগ রয়েছে, উপসর্গ আছে এমন অনেক রোগীদের করোনা পরীক্ষা মৃত্যুর আগে পরে করা হয় না। শুধুমাত্র চিকিৎসকদের পরামর্শ মতেই মৃত ব্যক্তির করোনা পরীক্ষা করা হয়।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, করোনা ইউনিটে চিকিৎসা নিতে আসা বেশিরভাগ রোগীই সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় আসেন। যাদের অবস্থা এতটাই খারাপ থাকে আইসিইউ সাপোর্ট দিয়ে তাদেরকে বাঁচানো সম্ভব না। অনেকেরই আবার পুরাতন শ্বাসকষ্ট, কিডনি, হার্ট ও ডায়বেটিকসের সমস্যা ছিল। যাদেরকে হয়তো আরো আগে থেকে আইসিইউ সাপোর্ট দিলে বাঁচানো যেত।

কর্তৃপক্ষ এও দাবি করছেন, ঢাকা মেডিকেলে কোভিড ও নন কোভিড উভয় রোগীরা দেশের দুরদুরান্তের বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে প্রায় মৃত্যু অবস্থায় এখানে আনা হয়। কিছু রোগীরা হাসপাতালে পৌঁছার পরপরই মারা যান।

হাসপাতালের করোনা ইউনিট-১ ও ২ মিলিয়ে মোট ৮২০টি করোনা শয্যার বিপরীতে মোট আইসিইউ ও এইচডিইউ সাপোর্ট রয়েছে ৪২টি। সেন্ট্রাল অক্সিজেন দিয়েই ৮২০ জন রোগীর চিকিৎসা চলছে এখানে।

যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করছে সেন্ট্রাল অক্সিজেনের পাশাপাশি কয়েকটি হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানোলার ব্যবস্থা আছে। সেগুলোতে ক্যানোলা যুক্ত করে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২১
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!