1. soccergames24@gmail.com : babul khan : babul khan
  2. paharkantho2024@gmail.com : Sm Nasim : Sm Nasim
  3. 1234567889@gmail.com : Khaled Mahabub Khan Arafat : Khaled Mahabub Khan Arafat
  4. shebabslinfg@gmail.com : Babul Khan : Babul Khan
  5. mhkbkhan@gmail.com : Mahabub Hassan Khan : Mahabub Hassan Khan
করোনার কারণে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকটে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ - paharkantho
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৪১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বান্দরবানে সাংবাদিকদের সথে এনসিপির নবগঠিত কমিটির মতবিনিময় পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে নাইক্ষ্যংছড়িতে র‌্যালি–সমাবেশ থানচিতে নতুন বাস টার্মিনাল চালু যাত্রীসেবার নতুন সম্ভাবনা বাস্তবায়নের দাবি নিয়ে বান্দরবানে পার্বত্য চুক্তির ২৮তম বর্ষপূর্তি পালন রুমায় সহকারী শিক্ষা অফিসারের দুই পদ শূন্য: তদারকি–শৃঙ্খলায় স্থবিরতা রুমায় দুলাচান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক অনুপস্থিত, পাঠদানে অনিয়মের অভিযোগ রেইচা আর্মি চেকপোস্টে সেনাবাহিনী কর্তৃক ৬ রোহিঙ্গা আটক থানচিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা বান্দরবানের থানচিতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত বান্দরবানে আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উদযাপন
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

করোনার কারণে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকটে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ

পাহাড় কন্ঠ ডেস্ক
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

আগামী তিন মাস পর প্রতিদিন না খেয়ে মরবে ৩ লাখ মানুষ করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বজুড়ে খাদ্য সংকটে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী বর্তমানে বিশ্বে দেড় কোটি মানুষ চরম খাদ্য সঙ্কটে রয়েছে। বছরের শেষে এ সংখ্যা ২৬ কোটি ছাড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে।

গেল বছরের শেষের দিক থেকেই পঙ্গপালের হানায় পৃথিবীর ১০ শতাংশ মানুষ চরম খাদ্য সংকটে পড়বে বলে হুঁশিয়ার করেছিল জাতিসংঘ। এ বছরের শুরু থেকেই করোনাভাইরাসের প্রভাবে স্থবির গোটা বিশ্ব। লকডাউনের কারণে কয়েক গুণ বেড়েছে খাদ্য সঙ্কট। আগামী দুই তিন মাস পর পৃথিবীতে প্রতিদিন অন্তত ৩ লাখ মানুষ অনাহারে মারা যাওয়ার আশঙ্কা জাতিসংঘের।

আফ্রিকার ৬টি দেশে পঙ্গপালের হানায় ২ কোটি মানুষ খাদ্য সঙ্কটে রয়েছেন। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের একশোরও বেশি দেশে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে গোটা পৃথিবীতে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা ছিল আগে থেকেই।

একজন বলেন, এমব্রোজ গেটিস, প্রকল্প পরিচালক, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, জাতিসংঘ আমরা পঙ্গপাল নির্মূলে যেসব ব্যবস্থা নিয়েছি সেগুলো করোনাভাইরাসের কারণে হওয়া লকডাউনে আটকে আছে। তাই আমরা স্বল্প পরিসরে বিমানের মাধ্যমে কার্যক্রম চালাচ্ছি। তবে, এটি প্রয়োজনের তুলনায় পর্যাপ্ত নয়। তাই এটি বড় ধরনের সংকট তৈরি করবে যার পরিমাণ এখনই বলা যাচ্ছে না।

পর্যাপ্ত উৎপাদন থাকলেও করোনার কারণে চলমান লকডাউনে সরবরাহ করতে না পারায় বিপাকে পড়েছে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপ।

একজন বলেন, ট্রাক চালক লকডাউনের কারণে কেউ রাস্তায় বের হতে পারছে না। আমরা একটা সময় একটি ট্রিপের জন্য ৫ হাজার নাইজেরিয়ান টাকা খরচ করতাম। এখন ৩৫ হাজার খরচ করতে চাই। কিন্তু তাও সম্ভব হচ্ছে না।

জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা প্রধান অর্থনীতিবিদ বলেন, সারাবিশ্বে নতুন করে ৩ কোটি মানুষের খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। তাদের মধ্যে ২ কোটি মানুষকে সহায়তা করার সুযোগ রয়েছে। আগামী ৩ মাসের মাথায় প্রতিদিন ৩ লাখ মানুষ সারা বিশ্বে খাদ্যের অভাবে মারা যাবেন। এ মৃত্যু করোনাভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত নয়।

পাকিস্তান, হংকংসহ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশ অনলাইনে খাদ্যপণ্য সরবরাহ শুরু করেছে। তবে তা চাহিদার তুলনায় পর্যন্ত নয়। অন্যদিকে মধ্যবিত্ত বা স্বল্প আয়ের মানুষের অনলাইনে খাদ্য সংগ্রহ করার সামর্থ্য না থাকায় সংকট কাটিয়ে ওঠা সহজ হবে না মত বিশেষজ্ঞদের।

খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের প্রধান বলেন, এই সংকটের সময় আমরা ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে এবং মানুষের খাদ্যের চাহিদা মেটাতে বিক্রি অন্তত ৭৭ শতাংশ বাড়াতে চাই। এর জন্য আমরা অনলাইনে বিক্রয় আদেশ গ্রহণ এবং মানুষের দরজায় পণ্য পৌঁছে দেয়ার কাজ শুরু করেছি।

call now: 01872-699800

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২৫
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
jp-354c8c03daee477a362a