শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
জিয়ার মাজারে শ্রদ্ধা: রাজনীতিতে সক্রিয় প্রত্যাবর্তনের ঘোষণা দিলেন ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিন রুমায় কৃষকের বসত বাড়িতে আগুন, সব পুড়ে ছাই বান্দরবানে পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬ নেতা আটক দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবকদল সদস্যসচিব আশরাফুল ফরহাদ-কে অব্যহতি সেনাবাহিনীর সহায়তায় ২ বছর পর ঘরে ফিরল বম পরিবার নারীদের জন্য নিরাপদ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে: ড. হামিদুর রহমান আজাদ থানচিতে খেয়াং নারীর মৃত্যুকে নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ চিংমা খেয়াং হত্যাকান্ডের সঠিক বিচারের দাবীতে বান্দরবানে বিক্ষোভ বান্দরবানে পাহাড় থেকে খেয়াং নারীর লাশ উদ্ধার নাইক্ষ্যংছড়ি’র ঘুমধুম সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে এক যুবক আহত।
বিজ্ঞপ্তি
paharkantho.com আপনাকে স্বাগতম 🤗...

১২ দিনে ৪৭ শিশু করোনায় আক্রান্ত

পাহাড় কণ্ঠ
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২০
  • ৩৪৫৪ জন নিউজটি পড়েছেন
১২ দিনে ৪৭ শিশু করোনায় আক্রান্ত

শিশু অধিকার ফোরামের ভাষ্যমতে ৯ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল—এই ১২ দিনে ৪৭ শিশু করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এ সময় জ্বর কাশি সর্দি নিয়ে ২০ শিশু মারা গেছে। আর দুই শিশু করোনা চিহ্নিত হয়ে মারা গেছে।

শিশু অধিকার ফোরাম বলছে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে তারা এ তথ্য জানিয়েছে।

আইইডিসিআর ব্রিফিংয়ে বয়সের শ্রেণি বিভাগে শিশু না থাকায় করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের নিয়ে এ সময় কিংবা পরে যারা পুনর্বাসনের কাজ করবে তারা বিপাকে পড়বে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, শিশুর সংখ্যা কম বলেই আলাদা করা হচ্ছে না। প্রয়োজনে করা হবে। আর মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় করোনা আক্রান্ত শিশুদের তথ্য বা অন্য যে কোনো অভিযোগ থাকলে মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলছে।

শিশু অধিকার ফোরাম বলছে, গত ৯ এপ্রিল থেকে তারা মনিটরিং শুরু করেন। শিশু অধিকার ফোরামের করোনা সংক্রান্ত তথ্যে দেখা যায়, ৬ মাসের শিশু থেকে ১৭ বছরের ওপরে শিশু আক্রান্ত হয়েছে। লক্ষণ নিয়ে ২০ জন এবং শনাক্ত হয়ে দুই জন মোট ২২ জন শিশু মারা যায়। মোট আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা ৪৭।

শিশু অধিকার ফোরামের পরিচালক আবদুছ সহিদ মাহমুদ বলেন, বয়সের শ্রেণি না থাকায় আমরা একটু অসুবিধায় পড়েছি। এখন ও পরে যারা শিশুর করোনা নিয়ে কাজ করবে তারা তথ্য বিপাকে পড়তে পারে। তারা বলছে, ১০ থেকে ২০ বছর, তখন আমরা অনুমান করছি এর মধ্যে শিশু আছে। যখন তারা কাজটা করছে তখন শিশুর বয়সের শ্রেণি করার অনুরোধ করেন তিনি।

তিনি বলেন, পরিবারের বড়োদের থেকে শিশুরা আক্রান্ত হয়। তাই শিশুর আক্রান্ত হওয়ার সঠিক তথ্য বড়োদের আরো সচেতন করবে। আইইডিসিআর শূন্য থেকে ১০ এবং ১০ থেকে ২০ বছর এমনভাবে প্রকাশ করছে। এ বিষয়ে আমরা আইইডিসিআরে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি।

আর আইইডিসিআর-এর পরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, শিশুর আক্রান্তের হার কম বলেই আলাদা করা হয় না। সংখ্যা নির্দিষ্ট করে প্রকাশ করতে কোনো বাধা নেই। প্রয়োজনে করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আর নিউজ
© All rights reserved ©paharkantho.com-২০১৭-২০২১
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: JPHOSTBD
themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!